ঢাকা ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ময়মনসিংহে দুই স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১ কুষ্টিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গুলিসহ গ্রেপ্তার, মদ উদ্ধার ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনিত করলো পাকিস্তান বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে নতুনবাজারে ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের ব্লকেড, যান চলাচল বন্ধ ‘এক কলেই থামবে ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ’ বিএনপির কাছে নিজ দলের কর্মীরাও নিরাপদ নন: মুফতি ফজলুল করীম পল্টনে ডিবির অভিযানে মাদক কারবারিদের গুলি, দুই পুলিশ সদস্য আহত প্রতারণা করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে ২ বছরের কারাদণ্ড জেলেদের লক্ষ্য করে গুলির অভিযোগ কোস্টগার্ডের বিরুদ্ধে, নিখোঁজ ২ আগামী পাঁচ দিন বজ্রবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা

অসাধ্য সাধন’ করত সাধনের পরিবার

এখনই সময় ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৪:২৮:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৫৬ বার পঠিত

সাধন চন্দ্র মজুমদার ছিলেন ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের সাড়ে পাঁচ বছরের খাদ্যমন্ত্রী। টানা চারবার তিনি হয়েছেন এমপি। গেল সাড়ে ১৫ বছর সাধন চন্দ্রের জনপ্রতিনিধির জমানা ছিল অরাজকতায় ভরা। ক্ষমতাকে তিনি মনে করতেন ‘জাদুর কাঠি’। সেই কাঠির ছোঁয়ায় নানা অপকর্মে তাল দিয়ে গেছেন তাঁর ভাতিজা রাজেশ মজুমদার, ছোট ভাই মনোরঞ্জন মজুমদার মনা, ছোট মেয়ে তৃণা মজুমদার এবং দুই জামাতা আবু নাসের বেগ ও নাসিম আহম্মেদ। সবাই মিলে গড়ে তোলেন দুর্ভেদ এক সিন্ডিকেট। টাকা দিয়ে ‘অসাধ্য সাধন’ হতো সাধন চন্দ্রের ডেরায়।

পুরোভাগে থেকে সব অপকর্মের সমন্বয় করতেন ভাতিজা রাজেশ। তিনি ছিলেন খাদ্যমন্ত্রীর সহকারী; বসতেন মন্ত্রণালয়ে। সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রীর একান্ত সচিব সাধন চন্দ্রের বড় জামাতা আবু নাসের বেগ (মাগুরার সাবেক ডিসি) ও মন্ত্রীর এপিএসের দায়িত্বে থাকা ছোট মেয়ে তৃণা মজুমদার। টাকার বিনিময়ে দপ্তরের যে কোনো পদায়ন, বদলি, বরাদ্দ– সবকিছু মন্ত্রণালয়ে বসে তারাই সামলাতেন। প্রকাশ্য নিলামের মাধ্যমে দরদাম ঠিক করে পছন্দমাফিক বদলি কিংবা পদায়ন নিতেন কর্মকর্তারা।

ট্যাগস :

অসাধ্য সাধন’ করত সাধনের পরিবার

আপডেট সময় : ০৪:২৮:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাধন চন্দ্র মজুমদার ছিলেন ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের সাড়ে পাঁচ বছরের খাদ্যমন্ত্রী। টানা চারবার তিনি হয়েছেন এমপি। গেল সাড়ে ১৫ বছর সাধন চন্দ্রের জনপ্রতিনিধির জমানা ছিল অরাজকতায় ভরা। ক্ষমতাকে তিনি মনে করতেন ‘জাদুর কাঠি’। সেই কাঠির ছোঁয়ায় নানা অপকর্মে তাল দিয়ে গেছেন তাঁর ভাতিজা রাজেশ মজুমদার, ছোট ভাই মনোরঞ্জন মজুমদার মনা, ছোট মেয়ে তৃণা মজুমদার এবং দুই জামাতা আবু নাসের বেগ ও নাসিম আহম্মেদ। সবাই মিলে গড়ে তোলেন দুর্ভেদ এক সিন্ডিকেট। টাকা দিয়ে ‘অসাধ্য সাধন’ হতো সাধন চন্দ্রের ডেরায়।

পুরোভাগে থেকে সব অপকর্মের সমন্বয় করতেন ভাতিজা রাজেশ। তিনি ছিলেন খাদ্যমন্ত্রীর সহকারী; বসতেন মন্ত্রণালয়ে। সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রীর একান্ত সচিব সাধন চন্দ্রের বড় জামাতা আবু নাসের বেগ (মাগুরার সাবেক ডিসি) ও মন্ত্রীর এপিএসের দায়িত্বে থাকা ছোট মেয়ে তৃণা মজুমদার। টাকার বিনিময়ে দপ্তরের যে কোনো পদায়ন, বদলি, বরাদ্দ– সবকিছু মন্ত্রণালয়ে বসে তারাই সামলাতেন। প্রকাশ্য নিলামের মাধ্যমে দরদাম ঠিক করে পছন্দমাফিক বদলি কিংবা পদায়ন নিতেন কর্মকর্তারা।