গরুর গোস্ত কেজি একলাফে ৮০০ টাকা ! ক্রেতাদের সাথে অসৎ আচরন

- আপডেট সময় : ০১:৫৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ মার্চ ২০২৫ ২৫৭ বার পঠিত
- বরিশাল :
মাংশ ক্রেতাদের সাথে মাংশ বিক্রেতাদের বৈষম্যতা দুর করতে উপজেলা প্রশাসন সহ সবার চেস্টাকে ব্যর্থ করে গো মাংশের দাম হাকালেন কসাই বাবুল ৮০০ টাকা কেজি ! ক্রেতা সাধারনের সাথে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ।
সুত্র জানায় , রমজান শুরুর পূর্বেই গৌরনদী উপজেলা প্রশাসন ও গো মাংশ বিক্রেতা (কসাই)দের সাথে মিটিং করেন , রমজানে রোজাদারদের জন্য গরুর গোস্ত সহসশীল পর্যায়ে রেখে বিক্রি করার এবং ৭০০ টাকা মূল্য নির্ধারন করেন দেন । এতে কসাইরা ক্ষিপ্ত হয়ে গরু জবাই করা বন্ধ করেন এবং ধর্মঘট ডেকে বসেন । বাধ্য হয়ে উপজেলা প্রশাসন নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যমূল্যর বাজার নামে নিত্য প্রয়োজনীয় বাজার সদয়ের সাথে সাথে গরুর মাংশও বিক্রির উদ্যোগ নেন । ভোক্তাদের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে কসাইদের সাথে প্রশাসনের বিরোধ বেধে যাবার উপক্রম ।
মাংশ বিক্রেতাদের পক্ষ নিয়ে উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতিকে উপেক্ষ করে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা প্রতি কেজি গরুর গোস্ত ৭৫০ টাকা নির্ধারন করে দেন ! যা প্রশাসন জানেন না ! রোজার মাস এভাবে গরুর গোস্ত বিক্রি করলেও ঈদের দুদিন পূর্ব থেকে হঠাৎই ৮০০ টাকা করে প্রতি কেজি গরুর গোস্ত বিক্রি শুরু করেন ।
রবিবার সকালে আশোকাঠীর স্থানীয় তুহিন আশোকাঠী বাজারে গরুর গোস্ত ক্রয় করতে গেলে খানজাহান আলী মিট নামে গোস্তের দোকানের মালিক বাবুল কসাইকে সরকার নির্ধারিত মূল্যর কথা বললেই তিনি রেগে গিয়ে তার ওপড় চড়াও হন ।
তুহিন অভিযোগ করেন, মাংশ বিক্রেতা বাবুলের সাথে তার দুই ছেলেও চড়াও হন, এসময় স্থানীয ব্যবসায়ী ও মাংশ ক্রেতাগন তাদের তিন বাবা ছেলেকে ফিরায়ে রাখতে পারেন না ।
বিষয়টি টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতি এসিল্যান্ড মো: রাজিব হোসেনকে ও উপজেল প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।
এবিষয়ে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা তার সিন্ডিকেট প্রসংগ এড়িয়ে উজেলা প্রশাসের ওপড় দোষ চাপান !
এসিল্যান্ড ও উপজেলা টাস্কফোর্স সভাপতি মো: রাজিব হাসান ঘটনাস্থলে গিয়ে সততা পেলে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন ।