ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্যাস লিকেজে আগুন: মারা গেলেন স্বামী, স্ত্রী-সন্তানের অবস্থা আশঙ্কাজনক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪ ২৯ বার পঠিত

রাজধানীর শুক্রাবাদ বাজার এলাকার এক বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ মোহাম্মদ টোটন (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ঘটনায় টোটনের স্ত্রী নিপা আক্তার (৩০) ও তাদের ছেলে মো. বায়জিদ (৩) এখনো চিকিৎসাধীন।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মোহাম্মদ টোটন কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলার সাথীরচর গ্রামের মো. মনির আহমেদের ছেলে। তিনি ঢাকায় ব্যবসা করতেন এবং পরিবার নিয়ে শুক্রাবাদ এলাকায় বসবাস করতেন।

গত শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে চারটার দিকে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুন লাগে। এতে শিশু সন্তানসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, শুক্রাবাদ এলাকা থেকে তিন বছরের শিশুসহ একই পরিবারে তিনজন দগ্ধ হয়ে এখানে এসেছেন। তিনজনকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে মো. টোটন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রাতে মারা গেছেন। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। টোটনের স্ত্রী ও শিশুসন্তান এখনো চিকিৎসাধীন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

ট্যাগস :

গ্যাস লিকেজে আগুন: মারা গেলেন স্বামী, স্ত্রী-সন্তানের অবস্থা আশঙ্কাজনক

আপডেট সময় : ১০:০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

রাজধানীর শুক্রাবাদ বাজার এলাকার এক বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ মোহাম্মদ টোটন (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ঘটনায় টোটনের স্ত্রী নিপা আক্তার (৩০) ও তাদের ছেলে মো. বায়জিদ (৩) এখনো চিকিৎসাধীন।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মোহাম্মদ টোটন কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলার সাথীরচর গ্রামের মো. মনির আহমেদের ছেলে। তিনি ঢাকায় ব্যবসা করতেন এবং পরিবার নিয়ে শুক্রাবাদ এলাকায় বসবাস করতেন।

গত শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে চারটার দিকে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুন লাগে। এতে শিশু সন্তানসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, শুক্রাবাদ এলাকা থেকে তিন বছরের শিশুসহ একই পরিবারে তিনজন দগ্ধ হয়ে এখানে এসেছেন। তিনজনকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে মো. টোটন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রাতে মারা গেছেন। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। টোটনের স্ত্রী ও শিশুসন্তান এখনো চিকিৎসাধীন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।