ঢাকা ০৬:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ট্রাম্পের থেকে এগিয়ে হ্যারিস

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৫ বার পঠিত

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এনিয়ে ইতোমধ্যে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের একদফা টিভি বিতর্ক হয়ে গেছে।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়াবার পর কমলা হ্যারিস এখন বিভিন্ন রাজ্যে ভরপুর প্রচার চালাচ্ছেন। ট্রাম্পও পুরোদমে নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করছেন । এই পরিস্থিতিতে এক হাজার জন ভোটদাতার সঙ্গে কথা বলে জানাচ্ছে, ৪৮ শতাংশ মানুষ হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাইছেন। ৪০ শতাংশ চাইছেন ট্রাম্পকে।

গত জুলাইতে হ্যারিসকে চাইছিলেন ৩২ শতাংশ মানুষ। এবং ট্রাম্পকে ৩৮ শতাংশ।  জুলাই ও সেপ্টেম্বরের পরিস্থিতির মধ্যে বিশাল পার্থক্য দেখা দিয়েছে। ১৩ থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর এই সমীক্ষা করা হয়েছে। তাতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা তিন পার্সেন্টেজ পয়েন্ট।

হ্যারিস ট্রাম্পের থেকে এগিয়ে আছেন। সেখানে হ্যারিস ৫২ শতাংশ ও ট্রাম্প ৪৮ শতাংশ ভোট পাবেন বলে জানানো হয়েছে। ট্রাম্প বা হ্যারিস দুই শতাংশ ভোট কম-বেশি পেতে পারেন।

 ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প এই নিয়ে পরপর তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ছেন। তিনি একবার জিতেছেন, গতবার বাইডেনের কাছে হেরেছেন। তিনি হারের জন্য জালিয়াতির অভিযোগ করেছেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাও চলছে।

অন্যদিকে ৫৯ বছর বয়সী হ্যারিস এখন ভাইস প্রেসিডেন্ট। হ্যারিস জিতলে আমেরিকার ২৪৮ বছরের ইতিহাসে তিনিই হবেন প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট।

হ্যারিস লড়াইয়ের চরিত্রটা বদল করে দিতে পেরেছেন। আগে লড়াইটা ছিল, বাইডেনের কাজের উপর ভোট। এখন তা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ট্রাম্পের উপর গণভোট।

 ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর তিন হাজার ১২৯ জন ভোটদাতার সঙ্গে কথা বলেছে। তারা জানাচ্ছে, আগস্টেড় সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, ট্রাম্প ও হ্যারিস দুজনেই সমান জায়গায় আছেন। এবার তাদের সমীক্ষার ফল বলছে, হ্যারিস দুই পার্সেন্টেজ পয়েন্টে এগিয়ে গেছেন।

ট্যাগস :

ট্রাম্পের থেকে এগিয়ে হ্যারিস

আপডেট সময় : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এনিয়ে ইতোমধ্যে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের একদফা টিভি বিতর্ক হয়ে গেছে।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়াবার পর কমলা হ্যারিস এখন বিভিন্ন রাজ্যে ভরপুর প্রচার চালাচ্ছেন। ট্রাম্পও পুরোদমে নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করছেন । এই পরিস্থিতিতে এক হাজার জন ভোটদাতার সঙ্গে কথা বলে জানাচ্ছে, ৪৮ শতাংশ মানুষ হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাইছেন। ৪০ শতাংশ চাইছেন ট্রাম্পকে।

গত জুলাইতে হ্যারিসকে চাইছিলেন ৩২ শতাংশ মানুষ। এবং ট্রাম্পকে ৩৮ শতাংশ।  জুলাই ও সেপ্টেম্বরের পরিস্থিতির মধ্যে বিশাল পার্থক্য দেখা দিয়েছে। ১৩ থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর এই সমীক্ষা করা হয়েছে। তাতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা তিন পার্সেন্টেজ পয়েন্ট।

হ্যারিস ট্রাম্পের থেকে এগিয়ে আছেন। সেখানে হ্যারিস ৫২ শতাংশ ও ট্রাম্প ৪৮ শতাংশ ভোট পাবেন বলে জানানো হয়েছে। ট্রাম্প বা হ্যারিস দুই শতাংশ ভোট কম-বেশি পেতে পারেন।

 ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প এই নিয়ে পরপর তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ছেন। তিনি একবার জিতেছেন, গতবার বাইডেনের কাছে হেরেছেন। তিনি হারের জন্য জালিয়াতির অভিযোগ করেছেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলাও চলছে।

অন্যদিকে ৫৯ বছর বয়সী হ্যারিস এখন ভাইস প্রেসিডেন্ট। হ্যারিস জিতলে আমেরিকার ২৪৮ বছরের ইতিহাসে তিনিই হবেন প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট।

হ্যারিস লড়াইয়ের চরিত্রটা বদল করে দিতে পেরেছেন। আগে লড়াইটা ছিল, বাইডেনের কাজের উপর ভোট। এখন তা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ট্রাম্পের উপর গণভোট।

 ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর তিন হাজার ১২৯ জন ভোটদাতার সঙ্গে কথা বলেছে। তারা জানাচ্ছে, আগস্টেড় সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, ট্রাম্প ও হ্যারিস দুজনেই সমান জায়গায় আছেন। এবার তাদের সমীক্ষার ফল বলছে, হ্যারিস দুই পার্সেন্টেজ পয়েন্টে এগিয়ে গেছেন।