ঢাকা ০৩:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মার্কিন নির্বাচনে মুসলিম ভোট কে পাবেন?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৩০:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ ১৩ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রে আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মহারণ। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, নাকি ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, কে হচ্ছেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট, তা নির্ধারণে ভোট দেবেন মার্কিন নাগরিকেরা।

এবারের মার্কিন নির্বাচনে মুসলিম আমেরিকানরা কোন পক্ষ নেবেন- এ প্রশ্নটি বেশ কয়েকদিন ধরে বেশ জোরালোভাবেই আলোচিত হচ্ছ। সংখ্যার বিচারে মুসলমানরা মার্কিন জনসংখ্যার খুব বেশি নয়। মাত্র এক শতাংশ।

কিন্তু মিশিগান ও পেনসিলভেনিয়ার মতো তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ রাজ্যগুলোতে মুসলিম ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক ভূমিকা পালন করে। আর এই বছরের মুসলিম ভোটের ক্ষেত্রে একটাই ইস্যু- গাজা যুদ্ধ।

গাজার নির্মম ভয়ংকর যুদ্ধে বাইডেন-কমলা প্রশাসনের ভূমিকায় আমেরিকান মুসলমানরা হতাশ। ফিলিস্তিনিদের অমানবিক দুর্দশার জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রতি তাদের ঘৃণা আছে।

অন্যদিকে তারা ভোলেননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুসলিমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা। ৯/১১ পরবর্তী সময়ে রিপাবলিকানদের ইসলামফোবিয়া অব্যাহত রাখার কথাও তাদের ভোলার কথা নয়। আমেরিকান মুসলিমরা তাহলে কী করবেন? তারা কাকে বেছে নেবেন? নাকি এই ভোট থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন?

বিশ্লেষকরা বলছেন, অনেক মুসলিম ভোটার এবার ট্রাম্পকে বেছে নিতে পারেন। আবার কেউ বলছেন, অনেকে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন।

ট্যাগস :

মার্কিন নির্বাচনে মুসলিম ভোট কে পাবেন?

আপডেট সময় : ১০:৩০:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রে আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মহারণ। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, নাকি ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, কে হচ্ছেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট, তা নির্ধারণে ভোট দেবেন মার্কিন নাগরিকেরা।

এবারের মার্কিন নির্বাচনে মুসলিম আমেরিকানরা কোন পক্ষ নেবেন- এ প্রশ্নটি বেশ কয়েকদিন ধরে বেশ জোরালোভাবেই আলোচিত হচ্ছ। সংখ্যার বিচারে মুসলমানরা মার্কিন জনসংখ্যার খুব বেশি নয়। মাত্র এক শতাংশ।

কিন্তু মিশিগান ও পেনসিলভেনিয়ার মতো তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ রাজ্যগুলোতে মুসলিম ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক ভূমিকা পালন করে। আর এই বছরের মুসলিম ভোটের ক্ষেত্রে একটাই ইস্যু- গাজা যুদ্ধ।

গাজার নির্মম ভয়ংকর যুদ্ধে বাইডেন-কমলা প্রশাসনের ভূমিকায় আমেরিকান মুসলমানরা হতাশ। ফিলিস্তিনিদের অমানবিক দুর্দশার জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রতি তাদের ঘৃণা আছে।

অন্যদিকে তারা ভোলেননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুসলিমদের ওপর নিষেধাজ্ঞা। ৯/১১ পরবর্তী সময়ে রিপাবলিকানদের ইসলামফোবিয়া অব্যাহত রাখার কথাও তাদের ভোলার কথা নয়। আমেরিকান মুসলিমরা তাহলে কী করবেন? তারা কাকে বেছে নেবেন? নাকি এই ভোট থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন?

বিশ্লেষকরা বলছেন, অনেক মুসলিম ভোটার এবার ট্রাম্পকে বেছে নিতে পারেন। আবার কেউ বলছেন, অনেকে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন।