লিবিয়ার অভিবাসী ও এনজিওগুলোর অভিযোগ, ‘এএসএস’ নামে সংগঠিত নতুন এক সশস্ত্র গোষ্ঠী গোপনে ও নৃশংস পদ্ধতিতে অভিবাসীদের উপর নির্যাতন চালাচ্ছে।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে গঠিত বাহিনীটি বর্তমানে ত্রিপোলিতে ক্ষমতাসীন সরকারের আহবানে সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ দিবিবাহর নেতৃত্বে কাজ করছে৷ বাহিনীটির প্রধান হিসেবে আছেন আবদেল-গনি আল-কিকলি, ওরফে ‘ঘেনিওয়া’৷
গত দশ বছরে যুদ্ধাপরাধ এবং অন্যান্য গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকার দায়ে তাকে ‘যুদ্ধবাজ’ হিসেবে অভিযুক্ত করেছে আন্তজার্তিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল৷
সাম্প্রতিক সময়ে লিবিয়া উপকূলে এই মিলিশিয়া সংগঠনটির ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এর সদস্যরা এখন কোস্টগার্ডের ভূমিকায় সমুদ্রে যাত্রা করা অভিবাসীদের আটকানোর অভিযানে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে৷
এছাড়া লিবিয়ার বেশ কয়েকটি ডিটেনশন সেন্টার বা আটককেন্দ্র পরিচালনা করছে দলটি৷ এর মধ্যে অন্যতম ত্রিপোলির পশ্চিম শহরতলিতে অবস্থিত মায়া কারাগার৷