ঢাকা ০৫:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহিদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বেঈমানি হচ্ছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ

নিজস্ব প্রতিবেদক।
  • আপডেট সময় : ০৩:৪০:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৮৩ বার পঠিত

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে এক অফিস আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলামকে কমিটির আহ্বায়ক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (স. মা.-২) মো. ইয়ানুর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়। তবে বিষয়টি স্বাভিকভাবে নেয়নি দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ।

কমিটি ঘোষণার পরপরই চরম ক্ষোভ তৈরি হয় বিভিন্ন মহলে। পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি থেকে ইসলামবিদ্বেষী দুই সদস্য অপসারণ ও ইসলামিক স্কলার অন্তর্ভুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বৃহস্পতিবার মানববন্ধন করেন আলেম ওলামারা।

যেখানে উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতের নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন ইউনুস, জামায়াতের উলামা পরিষদের সভাপতি ড. খলিলুর রহমান মাদানি, ধানমন্ডি তাকওয়া মসজিদের খতিব মুফতি সাইফুল ইসলাম, মাওলানা রেজাউল করিম আববার, প্রফেসর মোখতার আহমাদসহ বহু আলেম ওলামা।

এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলেন, ‌‘ধর্মপ্রাণ মানুষের সন্তানরা কি পড়বে, তা ঠিক করবে চিহ্নিত ধর্ম বিদ্বেষীরা! এটা শহীদদের রক্তের সাথে সুস্পষ্ট বেঈমানি।’

ট্যাগস :

শহিদদের রক্তের সঙ্গে সুস্পষ্ট বেঈমানি হচ্ছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ

আপডেট সময় : ০৩:৪০:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে এক অফিস আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলামকে কমিটির আহ্বায়ক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব (স. মা.-২) মো. ইয়ানুর রহমানকে সদস্য সচিব করা হয়। তবে বিষয়টি স্বাভিকভাবে নেয়নি দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ।

কমিটি ঘোষণার পরপরই চরম ক্ষোভ তৈরি হয় বিভিন্ন মহলে। পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি থেকে ইসলামবিদ্বেষী দুই সদস্য অপসারণ ও ইসলামিক স্কলার অন্তর্ভুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বৃহস্পতিবার মানববন্ধন করেন আলেম ওলামারা।

যেখানে উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতের নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন ইউনুস, জামায়াতের উলামা পরিষদের সভাপতি ড. খলিলুর রহমান মাদানি, ধানমন্ডি তাকওয়া মসজিদের খতিব মুফতি সাইফুল ইসলাম, মাওলানা রেজাউল করিম আববার, প্রফেসর মোখতার আহমাদসহ বহু আলেম ওলামা।

এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলেন, ‌‘ধর্মপ্রাণ মানুষের সন্তানরা কি পড়বে, তা ঠিক করবে চিহ্নিত ধর্ম বিদ্বেষীরা! এটা শহীদদের রক্তের সাথে সুস্পষ্ট বেঈমানি।’