ঢাকা ০৬:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাজেক থেকে ফেরার পথে চালকসহ ৩ পর্যটককে অপহরণের চেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:১৮:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১ বার পঠিত

সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পথে দুই পর্যটকসহ গাড়ি চালাককে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় অপহরণকারীরা তাদের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবিও করেছে।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর)  দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পরপরই পুলিশের তৎপরতায় অপহরণকারীরা ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।

ভুক্তভোগী পর্যটকরা হলেন, এসএম নাহিদ উজ্জামান (৩৮), মামুন ফকির(৩৮) এবং জোবায়ের আলম (২৮)। সকলের বাড়ি ফরিদপুর জেলায়।

মঙ্গলবার বিকালে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার বর্ণনা দেন ভুক্তভোগী এসএম নাহিদ উজ্জামান।

দীঘিনালার এলাকায় পৌঁছালে তাদের গাড়ি গতিরোধ করে কয়েকজন অচেনা ব্যাক্তি। গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর করে তাদের কাছে ৫০ লাখ টাকা দাবি করে। দরকষাকষি করে তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকার কথা বললে পরিবারের লোকজন খাগড়াছড়ি পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পুলিশ সুপার অপহরণকারীদের নাম্বারে যোগাযোগ করলে ‘ট্রু কলার’এ পুলিশ সুপারের নাম দেখে তাদের ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, এ বিষয়ে একটি অপহরণ মামলা হবে। অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

ট্যাগস :

সাজেক থেকে ফেরার পথে চালকসহ ৩ পর্যটককে অপহরণের চেষ্টা

আপডেট সময় : ১১:১৮:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পথে দুই পর্যটকসহ গাড়ি চালাককে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় অপহরণকারীরা তাদের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবিও করেছে।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর)  দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পরপরই পুলিশের তৎপরতায় অপহরণকারীরা ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।

ভুক্তভোগী পর্যটকরা হলেন, এসএম নাহিদ উজ্জামান (৩৮), মামুন ফকির(৩৮) এবং জোবায়ের আলম (২৮)। সকলের বাড়ি ফরিদপুর জেলায়।

মঙ্গলবার বিকালে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার বর্ণনা দেন ভুক্তভোগী এসএম নাহিদ উজ্জামান।

দীঘিনালার এলাকায় পৌঁছালে তাদের গাড়ি গতিরোধ করে কয়েকজন অচেনা ব্যাক্তি। গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর করে তাদের কাছে ৫০ লাখ টাকা দাবি করে। দরকষাকষি করে তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকার কথা বললে পরিবারের লোকজন খাগড়াছড়ি পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পুলিশ সুপার অপহরণকারীদের নাম্বারে যোগাযোগ করলে ‘ট্রু কলার’এ পুলিশ সুপারের নাম দেখে তাদের ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, এ বিষয়ে একটি অপহরণ মামলা হবে। অপহরণের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।