ঢাকা ১২:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বৈরাচার পত‌নের “চ‌ল্লিশা” পালন

এখনই সময় ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৪৮ বার পঠিত

মিরপুরে ‘স্বৈরাচারের চল্লিশা’ উদযাপন, অতিথি অভিনেত্রী বাঁধন
ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। হেলিকপ্টারযোগে দেশ ছাড়েন তিনি।

শনিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সেই ঘটনার পর ৪০ দিন পালন করা হয়

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) মিরপুর-১০ নম্বরে আজমল হাসপাতালের গলিতে এই আয়োজন করে মিরপুরবাসী। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মো. নাহী, মাসুদুর রহমান, ফারদিন হাসানসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী, শ্রমিক, দিনমজুর ও এলাকাবাসী।

চল্লিশা উপলক্ষে মিরপুরে গরু জবাই ও বিরিয়ানি রান্না করা হয়।

একইসঙ্গে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে এলাকাবাসীর মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
চল্লিশার আয়োজক মো. হাবিবুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, ‌‘আন্দোলনে এলাকাবাসীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। বিশেষ করে আজমল হাসপাতালের গলিতে সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণে এই এলাকা হয়ে ওঠে এক অভেদ্য দুর্গ ও আন্দোলনকারীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তাই স্বৈরাচার পতনের চল্লিশতম দিনে আমরা বাঙালি মুসলিমের ঐতিহ্য অনুযায়ী চল্লিশা পালনের মাধ্যমে এলাকাবাসীর অবদানের কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তাদের আপ্যায়নের একটা চেষ্টা করেছি।

ট্যাগস :

স্বৈরাচার পত‌নের “চ‌ল্লিশা” পালন

আপডেট সময় : ০৯:৪৮:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মিরপুরে ‘স্বৈরাচারের চল্লিশা’ উদযাপন, অতিথি অভিনেত্রী বাঁধন
ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। হেলিকপ্টারযোগে দেশ ছাড়েন তিনি।

শনিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সেই ঘটনার পর ৪০ দিন পালন করা হয়

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) মিরপুর-১০ নম্বরে আজমল হাসপাতালের গলিতে এই আয়োজন করে মিরপুরবাসী। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

আরও উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মো. নাহী, মাসুদুর রহমান, ফারদিন হাসানসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী, শ্রমিক, দিনমজুর ও এলাকাবাসী।

চল্লিশা উপলক্ষে মিরপুরে গরু জবাই ও বিরিয়ানি রান্না করা হয়।

একইসঙ্গে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে এলাকাবাসীর মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
চল্লিশার আয়োজক মো. হাবিবুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, ‌‘আন্দোলনে এলাকাবাসীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। বিশেষ করে আজমল হাসপাতালের গলিতে সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণে এই এলাকা হয়ে ওঠে এক অভেদ্য দুর্গ ও আন্দোলনকারীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তাই স্বৈরাচার পতনের চল্লিশতম দিনে আমরা বাঙালি মুসলিমের ঐতিহ্য অনুযায়ী চল্লিশা পালনের মাধ্যমে এলাকাবাসীর অবদানের কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তাদের আপ্যায়নের একটা চেষ্টা করেছি।