ঢাকা ১১:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া নিহত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৪২:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪ ৩২ বার পঠিত

হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া নিহত হয়েছেন। ইরানের রাজধানী তেহরানে তার নিজ বাড়িতে হামলায় তিনি নিহত হন। বুধবার (৩১ জুলাই) এক বিবৃতিতে এমনটি জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।

ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর একটি বিবৃতি উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তারা যে ভবনে অবস্থান করছিলেন তাতে হামলা চালানো হলে হানিয়া এবং তার একজন দেহরক্ষী নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হানিয়া তেহরানে গিয়েছিলেন।

ফিলিস্তিনি ইসমাইল হানিয়ার পারিবারিক বাসস্থানে গতমাসের ২৫ জুন বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। সেই হামলায় তার বোনসহ অন্তত ১০ জন নিহত হন।

গত এপ্রিলে ঈদুল ফিতরের দিন ইসরায়েলি বিমান হামলায় ইসমাইল হানিয়ার তিন ছেলে ও বেশ কয়েকজন নাতি-নাতনি প্রাণ হারিয়েছিলেন। ঈদের দিনে একটি বেসামরিক গাড়িতে চড়ে এক স্বজনের বাড়িতে যাচ্ছিলেন ইসমাইল হানিয়ের ছেলে, নাতি-নাতনিরা। এ সময় গাড়িটি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বিমান থেকে হামলা চালানো হয়। এতে হানিয়ার তিন ছেলে হাজেম, আমির ও মুহাম্মদ ইসমাইল হানিয়া এবং তার অন্তত তিন নাতি-নাতনি নিহত হন।

তার আরেক ছেলে গত ফেব্রুয়ারিতে এবং ভাই ও ভাতিজা অক্টোবরে প্রাণ হারান। এরপর নভেম্বরে তার এক নাতি নিহত হন। 

ট্যাগস :

হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া নিহত

আপডেট সময় : ১০:৪২:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪

হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া নিহত হয়েছেন। ইরানের রাজধানী তেহরানে তার নিজ বাড়িতে হামলায় তিনি নিহত হন। বুধবার (৩১ জুলাই) এক বিবৃতিতে এমনটি জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।

ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর একটি বিবৃতি উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তারা যে ভবনে অবস্থান করছিলেন তাতে হামলা চালানো হলে হানিয়া এবং তার একজন দেহরক্ষী নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হানিয়া তেহরানে গিয়েছিলেন।

ফিলিস্তিনি ইসমাইল হানিয়ার পারিবারিক বাসস্থানে গতমাসের ২৫ জুন বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। সেই হামলায় তার বোনসহ অন্তত ১০ জন নিহত হন।

গত এপ্রিলে ঈদুল ফিতরের দিন ইসরায়েলি বিমান হামলায় ইসমাইল হানিয়ার তিন ছেলে ও বেশ কয়েকজন নাতি-নাতনি প্রাণ হারিয়েছিলেন। ঈদের দিনে একটি বেসামরিক গাড়িতে চড়ে এক স্বজনের বাড়িতে যাচ্ছিলেন ইসমাইল হানিয়ের ছেলে, নাতি-নাতনিরা। এ সময় গাড়িটি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বিমান থেকে হামলা চালানো হয়। এতে হানিয়ার তিন ছেলে হাজেম, আমির ও মুহাম্মদ ইসমাইল হানিয়া এবং তার অন্তত তিন নাতি-নাতনি নিহত হন।

তার আরেক ছেলে গত ফেব্রুয়ারিতে এবং ভাই ও ভাতিজা অক্টোবরে প্রাণ হারান। এরপর নভেম্বরে তার এক নাতি নিহত হন।