রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন

ঈদের আগে বাড়লো মুরগির দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪৫
আপডেট : রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১১:৪২ পূর্বাহ্ণ

এই iwc রেপ্লিকা ঘড়িগুলিকে একেবারে নিখুঁতভাবে প্রতিলিপি করা হয়৷

সাশ্রয়ী মূল্যের বিস্তৃত নির্বাচন খুঁজুন breitling replica ঘড়ি, তাদের ব্যতিক্রমী মানের জন্য বিখ্যাত, এবং সমস্ত অর্ডারে বিনামূল্যে শিপিং উপভোগ করুন৷

কম দামে বিক্রি করার জন্য UK সেরা প্রতিলিপি কার্টিয়ার ঘড়ি ।

replicaclone.is বিক্রয় উচ্চ মানের 1:1 swiss প্রতিলিপি ঘড়ি ইউকে শপ, aaa fake watches uk for life.luxury ব্র্যান্ড সুযোগের সাথে প্রলুব্ধ হচ্ছে, দ্রুত বিতরণ!

ঈদের আগে হঠাৎ করে সবধরনের মাংসের দাম বেড়ে গেছে। ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির পাশাপাশি গরুর মাংসের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, ঈদের কারণে বাজারে মুরগি ও গরুর মাংসের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সরবরাহ না বাড়ায় দাম বেড়েছে। তারা জানিয়েছেন, চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় খামারিরা মুরগি ও গরুর দাম বাড়িয়েছেন। যার প্রভাব পড়েছে মাংসের দামে।

গতকাল শনিবার রাজধানীর কাওরান বাজার ও শান্তিনগর বাজারসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, সোনালি জাতের মুরগি ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা কেজিতে। আবার কোথাও কোথাও তা ৮০০ টাকা কেজিতেও বিক্রি হতে দেখা গেছে। অথচ সরকারের কৃষি বিপণন অধিদপ্তর খুচরা বাজারে বিক্রির জন্য প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭৫ টাকা ৩০ পয়সা, সোনালি মুরগি ২৬২ টাকা ও গরুর মাংস ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা দর নির্ধারণ করে দিয়েছে।

গত ১৫ মার্চ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিমের সই করা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কৃষি বিপণন আইন, ২০১৮-এর ৪ (ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কতিপয় নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হলো। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের অনুরোধ করা হয়েছে। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু পণ্যগুলোর দর বেঁধে দেওয়ার পর ২০ দিনের বেশি সময় পার হলেও তা কার্যকর হয়নি।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি উৎপাদনে ১৪৫ টাকা ৭৮ পয়সা, সোনালি মুরগি উত্পাদনে ২৪১ টাকা ৬২ পয়সা খরচ হচ্ছে।  আর গরুর মাংস উৎপাদনে খরচ হচ্ছে ৫৮৭ টাকা ৫০ পয়সা। এ অবস্থায় ভোক্তারা প্রশ্ন রেখেছেন, উৎপাদন খরচ কম হলেও এত বেশি দামে খুচরা বাজারে মাংস বিক্রি হচ্ছে কেন? শুধু তাই নয়, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামেও মুরগি ও গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে না।

প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদার এ প্রসঙ্গে বলেছেন, বাজারে মুরগির বাচ্চার দামে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। খামারিদের চড়াদামে বাচ্চা কিনতে হচ্ছে। এছাড়া মুরগির খাবার ও ওষুধের দামও বাড়তি।

সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তিতে বিপিএ সভাপতি বলেন, কর্পোরেট গ্রুপগুলোর কৃত্রিম সংকটে মুরগির বাচ্চা ক্রয় করতে না পেরে অনেক প্রান্তিক খামারি উৎপাদন থেকে বাধ্য হয়ে সরে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কর্পোরেট গ্রুপগুলো মুরগির বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। এতে প্রান্তিক খামারিরা বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে মুরগির দামে। এদিকে গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, শুধু মুরগি ও গরুর মাংসই নয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর যে ২৯টি পণ্যের খুচরা দর বেঁধে দিয়েছে। তার অধিকাংশই বেঁধে দেওয়া দরে পাওয়া যাচ্ছে না।


এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

Theme Customized By Theme Park BD