রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন

তাহারা কি আই‌নের উ‌র্দ্ধে ? ফ‌রিদুল মোস্তফা

এখনই সময় ডেস্ক / ৩০
আপডেট : মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১১:১০ পূর্বাহ্ণ

ফরিদুল মোস্তফা খান : ইয়াবা ও দালালীর জাদুতে আলাদীনের চেরাগপ্রাপ্ত কথিত সাংবাদিক নেতা কেতারা কি আইনের উর্ধ্বে?
কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়।
মাদক আর পাচাটা দালালীর জাদুতে টেকনাফ -কক্সবাজারে যেসমস্ত সাংবাদিক পরিচয়ী দালাল চাটুকাররা বিত্তহীন থেকে কোটিপতি হয়ে আলিশান , অফিস,ব্যাবসা,বানিজ, দামী আসবাবপত্র, গাড়ী,বাড়াী,নারীসহ বিপুল সহায় সম্পদের মালিক বনে গিয়ে এখনো রাজার হালে বহাল তবিয়তে রয়েছে।
ফক্কিন্নির পুলা হয়েও লম্বা লম্বা মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে যারা দেশ বিদেশের আকাশে উড়ছে।
তাদের ব্যক্তিগত এবং পরিবারে সদস্যদের
মুঠো ফোনের কল রেকর্ড এবং রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক, ব্যক্তিগত, পরিচয় অনুসন্ধানের পাশাপাশি স্বনামে বেনামে অবৈধ পথে উপার্জিত সহায় সম্পদ রেজিষ্ট্রে অফিস, ভুমি অফিসে খোজ খবর নিয়ে যত দ্রুত বাজেয়াপ্ত করে
তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যাবেনা।
ততদিন পর্যন্ত মাদক বিরোধী অভিযান নিয়ে সাধারণ জনমনে সরকার, গোয়েন্দা সংস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন,দুদক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সুশাসন নিয়ে জনমনে অসন্তোষ তথা বড়বড় নিঃশ্বাস থেকেই যাবে আমৃত্যু।
যদি নিজেদের কোন দুর্বলতা না থাকে নিশ্চয়ই এই এব্যাপরে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের দায়িত্বশীলদের কাছে সবিনয় অনুরোধ জানাই।
মনে রাখতে হবে, অপরাধী যেই হোক সে অপরাধী।
দেশ মাটি ও মানুষের শত্রু।
দেখতে মানুষের মতো মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট অভিশপ্ত বিতারিত জীবন্ত শয়তান।
এদের পক্ষে যারা সুপারিশ করে, তীব্র নিন্দা, সভা সমাবেশ আন্দোলন সংগ্রাম, বিবৃতি প্রদান,
মানববন্দন সহ নানা , নানা ক্লাব সমিতি কমিটির ব্যানারে হরেক কর্মসূচি, স্মারকলিপি দেয় তারা আরও বড় অপরাধী।
দল মত ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সব শ্রেনী পেশার অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য আমি গনতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা,
মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনাল,আইন মন্ত্রনালয়,সকল গোয়েন্দা সংস্থা, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট উচ্চ পর্যায় এবং কক্সবাজার প্রশাসনের তড়িৎ হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
তাদের আশ্রয় পশ্রয় দাতা এবং খুঁটির জোর অনুসন্ধান করে স্বমুলে নির্মুল করা আবশ্যক বলে আমরা পেশাদার সাংবাদিক সমাজ মনে করি।
একই সাথে মাদক,দুর্নীতি, চোরাচালান, খুন,গুমের মতো স্পর্শকাতর মামলা গুলো প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যাল করে অতি দ্রত নিষ্পত্তি এখন সময়ের দাবি।
পাশাপাশি ভদ্রলোকের মুখোশ পড়া পাহাড় খেকো, জীব বৈচিত্র্য ধ্বংস কারী ভুমিগ্রাসীদের ও আইনের আওতায় আনা হোক।


এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

Theme Customized By Theme Park BD