ঢাকা ০৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:০৪:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ১২৩ বার পঠিত

অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চালানো হত্যাকাণ্ডের মামলায় আসামি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাভেদ আহমেদ (৩০)।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে আটটায় নগরের মেডিকেল মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

জাভেদ নগরের খামারপাড়া এলাকার আব্দুল কাদেরের ছেলে। তাকে থানায় রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মজিদ আলী। তিনি বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জাভেদ আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। গত বছর ১৯ জুলাই রাজা রামমোহন ক্লাব মার্কেটের সামনে আবু সাঈদ নামে গুলিবিদ্ধ এক কর্মজীবীর দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলার এজাহারভুক্ত ৫৭ নম্বর আসামি তিনি।

কমিনার আরও বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা চালিয়ে নির্যাতন নিপীড়নের অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জাভেদ। আন্দোলনে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছিলেন তিনি। তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে রিমান্ডে নিতে আদালতের কাছে আবেদন করা হবে।

ট্যাগস :

আপডেট সময় : ১১:০৪:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চালানো হত্যাকাণ্ডের মামলায় আসামি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাভেদ আহমেদ (৩০)।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে আটটায় নগরের মেডিকেল মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

জাভেদ নগরের খামারপাড়া এলাকার আব্দুল কাদেরের ছেলে। তাকে থানায় রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মজিদ আলী। তিনি বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জাভেদ আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। গত বছর ১৯ জুলাই রাজা রামমোহন ক্লাব মার্কেটের সামনে আবু সাঈদ নামে গুলিবিদ্ধ এক কর্মজীবীর দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলার এজাহারভুক্ত ৫৭ নম্বর আসামি তিনি।

কমিনার আরও বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা চালিয়ে নির্যাতন নিপীড়নের অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জাভেদ। আন্দোলনে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছিলেন তিনি। তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে রিমান্ডে নিতে আদালতের কাছে আবেদন করা হবে।